Powered by Blogger.
Latest Post

hhhh

Written By Jibon Islam on Monday, November 28, 2016 | 7:10 AM

hhhhhh

jibon

Written By Jibon Islam on Friday, November 11, 2016 | 9:35 AM

jibon

রান্নাবাড়ায় মনে রাখুন

Written By Jibon Islam on Wednesday, August 24, 2016 | 3:28 AM

গৃহিণী হোক কিংবা চাকরিজীবী, মহিলাদের রেহাই নেই রান্নাবান্নার হাত থেকে। তবে রান্নাকে বাড়তি ঝামেলা মনে করেন খুব কম মহিলাই। ভালোবেসেই পরিবারের সদস্যদের জন্য রান্না করেন তাঁদের পছন্দমতো খাবার এবং তা খাইয়ে তৃপ্তিও পান বেশিরভাগ মহিলারাই। তবে রোজকার রান্না বান্নায় হয়ে যেতে পারে কিছু ভুলচুক যা খুবই স্বাভাবিক। তাই এসব কথা মাথায় রেখেই আজকে রান্না সম্পর্কিত কিছু টিপস দেয়া হলো যা রাঁধুনিদের কাজে লাগবে। পায়েস রান্নায় খেজুরের গুড়ের পায়েস কে না পছন্দ করে। কিন্তু দেখা যায় খেজুরের গুড় দিয়ে পায়েস রান্না করার সময় দুধ ফেটে যায়, জমাট বাধে না। এই অবস্থায় কি আর পায়েস রান্না জমে! তাই চুলায় দুধ জাল দেয়ার সময় দুধ ঘন হয়ে গেলে তা নামিয়ে ঠাণ্ডা করে তারপর গুড় মেশাবেন, গরম থাকতেই গুড় দিবেন না। তারপর ভালো করে নেড়ে আবার কিছুক্ষণ দুধটা ফুটিয়ে নিবেন। দেখবেন কি চমৎকার ঘ্রাণ বের হচ্ছে আর রঙটাও হয়েছে সুন্দর। সেমাই রান্নায় সেমাই রান্না করতে গেলে সেমাই অনেক সময় ভেঙ্গে যায় বা গলে যায় ফলে সেমাইয়ের আসল স্বাদটাই আর পাওয়া যায় না। তাই সেমাই রান্নার আগে তা তেলে বা ঘিতে হালকা ভেজে ঝরঝরে করে নিন তাহলে একেবারেই ভাঙবে না বা গলে যাবে না। কেক বেকিং করতে কেক বেকিং করার জন্য ডিমের ব্যবহার বাধ্যতামূলক। মূলত ডিমই কেকে স্বাদ আনে, এটা কেকের অন্যতম উপাদানও বটে। কিন্তু অনেক সময় এমন হয় যে বাসায় বেশি ডিম নেই কিন্তু কেক খেতেও খুব ইচ্ছা করছে। এমন সময় কি করা যায়! চিন্তা নেই, কেক বানানোর সময় পর্যাপ্ত ডিম না থাকলে কর্ণফ্লাওয়ার ব্যবহার করবেন। এটা ডিমের কাজটাই করে। কচু বা কচুশাক রান্নায় অনেকেই আছেন বলেন যে ওল, কচুশাক আমার খুব প্রিয় কিন্তু খেলেই গলা চুলকায় বলে সাধ থাকলেও খেতে পারিনা। তাহলে কি করা যায়! গলা চুলকানোর ভয়ে এতো মজার খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে! না একদমই না, আপনি যা করবেন তা হলো- ওল, কচু বা কচুশাক রান্না করার সময় তেঁতুল ছেড়ে দিবেন আর যখন রান্নার পর খেতে বসবেন তখন তার উপর কিছুটা লেবুর রস চিপে নিবেন। ব্যস, হয়ে গেলো! গলা চুলকানোর আর কোনো ভয় নেই এখন। লবণ বেশি হয়ে গেলে তাড়াহুড়ায় রান্না করতে গেলে যে ভুলটা খুব হয় তা হলো তরকারিতে লবণ বেশি হয়ে যাওয়া। মাছমাংস বা তরকারিতে লবণ কম হলে তাও না হয় কাঁচা লবণ নিয়ে খাওয়া যায় কিন্তু লবণটা বেশি হয়ে গেলে কি উপায়! চিন্তা করবেন না, এই সমস্যারও সমাধান আছে। রান্নায় লবণ বেশি হয়ে গেলে কোনো টক কিছু দিয়ে দিবেন বা চিনি দিতে পারেন এতে করে খাবারের লবণাক্ত ভাব কমে যাবে। আর তারপরও যদি না কমে তাহলে তরকারিতে কিছু সেদ্ধ আলু ছেড়ে দিলেও লবণ কমে যাবে। মাছ ভাজার সময় মাছ ভাজার সময় তেল ছিটকে এসে গায়ে পরা বা হাত পুড়ে যাওয়ার ঘটনা নৈমিত্তিক। কিন্তু মাছ না ভেজে খাওয়াও তো যায় না। তাই মাছ ভাজার সময় সাবধানতার জন্য আগেই একটু তেলের মধ্যে লবণ ছিটিয়ে নিবেন। তাহলে আর তেল ছিটকে এসে হাত পুড়ে যাওয়ার ভয় থাকবেনা। মাংস সেদ্ধতে গরুর মাংস, মুরগির মাংস বা কলিজা রান্না করার সময় যেই ঝামেলাটা হয় তা হলো সহজে সেদ্ধ হতে চায় না। সবার বাসায় আবার প্রেসার কুকারও থাকেনা। এই রকম সমস্যায় আপনি যা করতে পারেন তা হলো মাংস রান্না করার সময় তাতে ১ টেবিল চামচ সিরকা দিবেন। এতে মাংস তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হবে এবং মাংসের উগ্র গন্ধটাও দূর হবে। পেঁয়াজ বেরেস্তা পোলাও খাবেন আর তাতে পেঁয়াজ বেরেস্তা ছড়ানো থাকবেনা তা কেমন করে হয়। লালচে পেঁয়াজ বেরেস্তা যেন পোলাওয়ের চেহারাটাই পাল্টে দেয়। তাই ঝটপট পেঁয়াজ বেরেস্তা লালচে করে ভাজার জন্য এতে সামান্য চিনি ছিটিয়ে দিন, তাড়াতাড়ি লালচে হয়ে ভাজবে। ঘন স্যুপ বাজারে বিভিন্ন রেডিমেট মুখরোচক স্যুপ পাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু অনেকেই বাসায় তৈরি স্যুপ খেতে পছন্দ করেন। তবে তাড়াহুড়ায় দেখা যায় স্যুপ ঘন না হয়ে পাতলা পানি পানি হয়ে যায়। এরকম হলে যা করতে হবে তা হলো দুটো সেদ্ধ আলু ম্যাশ করে স্যুপের সাথে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। দেখবেন স্যুপ আর পাতলা নেই। বেশ ঘন হয়ে রান্না হয়েছে। রান্নার সময় প্রয়োজনীয় জিনিস হাতের কাছে পাওয়া যায় না অনেক সময় তাই মশলাপাতি তাড়াতাড়ি খুঁজে পেতে কৌটারjavascript:; গায়ে নাম লিখে রাখতে পারেন তাহলে আর খোঁজ করতে হবেনা। তাড়াহুড়ায় কোনো কিছুই ভালো হয়না, বিশেষ করে রান্নার কাজ তো আরও না। তাই কালকে কী রান্না করবেন তা আগের রাতেই ঠিকঠাক করে রাখুন ও সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন, দেখে নিন সব মশলা আছে কিনা, বাটার জন্য কিছু লাগবে কিনা। আগের থেকে সব ঠিক করে রাখলে অল্প সময়ে রান্না করা যাবে।

সেহেরীতে থাকুক নিরামিষ

যাত্রা শুরু করে ফেলেছে রমজান মাস। প্রতিদিন চলছে রোজা রাখার পালা। সুবহে সাদিক থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অভুক্ত থেকে আল্লাহর নিকট নিজেকে শপে দেয়ার আরেক নাম রোজা রাখা। যেহেতু সারাদিন অভুক্ত থাকতে হবে তাই ভোরবেলায় সেহেরীতে হওয়া চাই পর্যাপ্ত পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার। এমনই এক সুস্বাদু ও মজাদার খাবার নিয়েই আমাদের আজকের সেহেরীর খাবারের আয়োজন। আসুন জেনে নেই তার রন্ধন প্রনালি।- পাঁচমিশালি সবজি উপকরনঃ * আলু- ১০০ গ্রাম, * মিষ্টি কুমড়া- ১০০ গ্রাম, * গাজর- ১০০ গ্রাম, * মটর- ২০০ গ্রাম * ফুলকপি- ১০০ গ্রাম * গাজর- ১০০ * টমেটো- ১৫০ গ্রাম, * আদা বাটা- ১ চা চামচ, * পাঁচফোড়ন- দেড় চা চামচ, * হলুদ- এক চা চামচ * তেল- এক কাপ * লবন- স্বাদমত প্রণালীঃ * প্রথমে সব তরকারি সমান মাপে চারকোনা করে কেটে ধুয়ে নিটে হবে। * এরপরে একটি প্যান বা কড়াই নিয়ে তাতে তেল গরম করতে হবে। * কড়াইয়ে তেল গরম হলে তাতে পাঁচফোড়ন ছেড়ে দিয়ে হালকা ভেজে নিতে হবে। * পাঁচফোড়ন থেকে সুগন্ধ বের হলে তাতে আদা বাটা দিতে হবে। * মশলা ভাল মত কষানো হয়ে ঘ্রান ছড়ালে তাতে শক্ত সবজি যেমন আলু ও মটর দিতে হবে। * এই সবজিগুলো সামান্য সিদ্ধ হলে বাকি সব তরকারি যা কম সময়ে সিদ্ধ হয় তা দিতে হবে। সাথে টমেটো পিউরি করে দিতে হবে। * সবজি ও টমেটো দেয়ায় পরে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে সিদ্ধ হওয়ার জন্য। সাথে লবন দিতে হবে। * তরকারীর পানি শুকিয়ে ঘন হয়ে এলে লবণ দেখে নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে। চাইলে ছড়িয়ে দিতে পারেন ভাজা কাজু বাদাম। মজাদার এই সবজি সেহেরির খাবারের স্বাদ বারাবে বই কমাবেনা। তাহলে দেরি না করে ঝটপট তৈরি করে ফেলুন এই সবজি এবং সেহেরিতে আনুন মজাদার বৈচিত্র্য।

৫৫ এমবি মাত্র ১০ টাকায়

শর্তাবলীঃ শুধুমাত্র প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য প্রযোজ্য এই জিপি ডাটা অফারটির মেয়াদ ২ দিন মেয়াদ শেষ হবার পূর্বে ডাটা ভলিউম শেষ হলে অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারে টাকা ০.০১/১০কেবি হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত কোনো রেগুলার ইন্টারনেট প্যাক চালু থাকলে গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে অফারের ইন্টারনেট ভলিউম যোগ হবে না যদি গ্রাহক মেয়াদ থাকাকালীন একই অফার পুনরায় ক্রয় করেন শুধুমাত্র তখন নতুন ভলিউমের সাথে পূর্বের ভলিউম যোগ হবে ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল *121*1*2# পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত অফারটি চলবে ৩% সম্পূরক শুল্ক + সম্পূরক শুল্কসহ মোট মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য+ মূল কলরেটের উপর ১% সারচার্জ প্রযোজ্য

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রামীণফোন দিচ্ছে ২০০ এমবি ইন্টারনেট মাত্র ২০ টাকায়!

বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে গ্রামীনফোনের ইন্টারনেট অফার! মাত্র ২০ টাকায় ২০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট ৩ দিনের মেয়াদ সহ। বিস্তারিত ইন্টারনেট প্যাকটির ভলিউম ২০০ মেগাবাইট। ২০০ মেগাবাইটের দাম ২০ টাকা (ভ্যাট, এসডি, এসসি সহ ২৩.৮৯ টাকা) ২০০ মেগাবাইট ইন্টারনেটের মেয়াদ মোট ৩ দিন (প্যাক কেনার দিন সহ) প্যাকটি কিনতে ডায়েল করতে হবে *5000*183# ইন্টারনেট ডাটা চেক করতে ডায়েল করতে হবে *121*1*2# অথবা *566*13# (চার্জ ফ্রি). সাবস্ক্রাইবাররা একাধিকবার প্যাকটি কিনতে পারবেন। প্যাকটির মেয়াদ সম্পর্কে আলোচনা *৫০০০*১৮৩# ডায়েল করে জিপির ২০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট ২০ টাকায় ৩ দিনের জন্য পাওয়া যাবে। প্যাকটি যেদিন ক্রয় করবেন সেদিন সহ আরো ২ দিন, এই মোট ৩ দিন মেয়াদ।এই মেয়াদ জিপির অন্য কোনো রেগুলার প্যাক কিনে বাড়ানো যাবেনা। ২০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট আপনার মেইন ইন্টারনেট একাউন্টে (*৫৬৬*১০#) যোগ হবে না, তাই ফ্লেক্সক্সি প্ল্যান দিয়েও বাড়াতে পারবেন না। তবে প্যাকটি পুনরায় কিনে এর মেয়াদ বাড়ানো যাবে। যদি ৩ দিনের ভেতরে আরেকবার কিনেন, তাহলে যেদিন কিনলেন সেদিন থেকে আবার ৩ দিনের মেয়াদ পাবেন। আরো কিছু তথ্য অফারটি শুধু পিরপেইড গ্রাহকরা উপভোগ করতে পারবে। অফারটি ১৭ মার্চ ২০১৬ পর্যন্ত চলবে। ১৫% মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট), ৩.৪৫% সম্পূরক শুল্ক এবং ১% সারচার্জ প্রযোজ্য। Try our VAT and SD calculator for calculating VAT and SD! অফারটি সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে আমাদের জানাতে পারেন অথবা আমাদের ফেলসবুক পেজে যোগাযোগ করতে পারেন. আমরা সব সময় আছি আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে। ধন্যবাদ সকলকে।

vc

Written By Jibon Islam on Saturday, August 6, 2016 | 1:46 AM

em ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Etiam id libero non erat fermentum varius eget at elit. Suspendisse vel mattis diam. Ut sed dui in lectus hendrerit interdum nec ac neque. Praesent a metus eget augue lacinia accumsan ullamcorper sit amet tellus. Duis cursus egestas hendrerit. Fusce luctus risus id elit malesuada ac sagittis magna tempus. Sed egestas fringilla turpis at ullamcorper. Pellentesque adipiscing ornare cursus. Aliquam a nulla sapien. Sed facilisis ultricies purus, sed dapibus eros auctor vel. Phasellus et est nibh. Sed sagittis neque vel magna euismod ut vulputate sapien tempus. Fusce f

cdccc

nnnnnnnnnnn

Lorem ipsum dolor sit amet 1

em ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Etiam id libero non erat fermentum varius eget at elit. Suspendisse vel mattis diam. Ut sed dui in lectus hendrerit interdum nec ac neque. Praesent a metus eget augue lacinia accumsan ullamcorper sit amet tellus. Duis cursus egestas hendrerit. Fusce luctus risus id elit malesuada ac sagittis magna tempus. Sed egestas fringilla turpis at ullamcorper. Pellentesque adipiscing ornare cursus. Aliquam a nulla sapien. Sed facilisis ultricies purus, sed dapibus eros auctor vel. Phasellus et est nibh. Sed sagittis neque vel magna euismod ut vulputate sapien tempus. Fusce f

Lorem ipsum dolor sit amet midle image

Aliquam a nulla sapien. Sed facilisis ultricies purus, sed dapibus eros auctor vel. Phasellus et est nibh. Sed sagittis neque vel magna euismod ut vulputate sapien tempus. Fusce feugiat condimentum nulla. Aliquam quis convallis nunc. Nulla eu eros quam. Heading H1Suspendisse elementum tincidunt mi, non dictum nibh molestie a. In placerat rutrum felis, eu lacinia nunc eleifend vitae.

Typi non habent claritatem insitam

Nam liber tempor cum soluta nobis eleifend option congue nihil imperdiet doming id quod mazim placerat facer possim assum. Typi non habent claritatem insitam; est usus legentis in iis qui facit eorum claritatem. Investigationes demonstraverunt lectores legere me lius quod ii legunt saepius. Claritas est etiam processus dynamicus, qui sequitur mutationem consuetudium lectorum. Mirum est notare quam littera gothica, quam nunc putamus parum claram, anteposuerit litterarum formas humanitatis per seacula quarta decima et quinta decima. Eodem modo typi, qui nunc nobis videntur parum clari, fiant sollemnes in futurum.

Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper suscipit lobortis nisl ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis autem vel eum iriure dolor in hendrerit in vulputate velit esse molestie consequat, vel illum dolore eu feugiat nulla facilisis at vero eros et accumsan et iusto odio dignissim qui blandit praesent luptatum zzril delenit augue duis dolore te feugait nulla facilisi. Nam liber tempor cum soluta nobis eleifend option congue nihil imperdiet doming id quod mazim placerat facer possim assum. Typi non habent claritatem insitam; est usus legentis in iis qui facit eorum claritatem. Investigationes demonstraverunt lectores legere me lius quod ii legunt saepius. Claritas est etiam processus dynamicus, qui sequitur mutationem consuetudium lectorum. Mirum est notare quam littera gothica, quam nunc putamus parum claram, anteposuerit litterarum formas humanitatis per seacula quarta decima et quinta decima. Eodem modo typi, qui nunc nobis videntur parum clari, fiant sollemnes in futurum.

পাস্তা তৈরির ঘরোয়া রেসিপি

Written By Jibon Islam on Friday, August 5, 2016 | 10:53 AM

পাস্তা খেতে ভালোবাসেন না এই রকম মানুষ বোধ হয় কমই আছে. পাস্তা একটি মজাদার খাবার সঙ্গে সুস্বাদুও বটে এটি, ইটালির একটি জনপ্রিয় খাবার। আমাদের দেশে যেমন প্রধান খাবার হিসেবে ভাত খাওয়া হয়, ইটালি সহ বিশ্বের অনেক দেশেই পাস্তা খাওয়া হয় প্রধান খাবার হিসেবে। পাস্তায় আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। আর তাই ভাতের বিকল্প হিসেবে অনায়েসেই খাওয়া যায় এই খাবারটি। তাছাড়া বিভিন্ন রকম সবজি ও মশলার মিশ্রণে পাস্তা হয়ে ওঠে আরো বেশি পুষ্টিকর। পাস্তার অসাধারণ স্বাদ ও রংচঙে সবজির সংমিশ্রনের কারণে ছোট-বড় সবাই পছন্দ করে এই ভিন্ন স্বাদের খাবারটি। আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘরে পাস্তা তৈরির সহজ রেসিপি।

খাবারে অতিরিক্ত আসক্তি কমানোর উপায়

বেঁচে থাকার জন্য খাওয়া খুবই প্রয়োজনীয় একটি কাজ। তবে অতিরিক্ত কোনো ব্যাপারই ভালো নয়। আর সেই কথাটি প্রযোজন্য এই খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রেও। আমাদের ভেতরে অনেকেরই অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা রয়েছে। বিশেষ করে রেগে গেলে, মন খারাপ থাকলে বা নানারকম নিত্যনতুন পরিস্থিতির বদৌলতে যাদের খাওয়ার পরিমাণটা বেড়ে যায় বহুগুন। আপনিও যদি হন তাদেরই মতন একজন তাহলে সময়, পরিস্থিতি ও আবেগভেদে অতিরিক্ত খাবার গ্রহনের আসক্তিকে কমিয়ে ফেলার চমত্কার এই কৌশলগুলো আপনারই জন্যে। বিরক্তি থেকে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ : ব্যাপারটা যদি এমন হয় যে, বিরক্ত হলেই অতিরিক্ত খাবার খাচ্ছেন আপনি, বেড়ে যাচ্ছে আপনার ক্ষুধা- তাহলে পরেরবার থেকেই এই কাজগুলো করুন। ক. একা একা বিরক্ত বোধ করার ফলে যাতে আপনার চিন্তা-ভাবনা খাবারের দিকে না চলে যায় সে কারণে বিরক্ত হলেই ফোন করুন আপনার কোন প্রিয় বন্ধুকে যার সাথে অনেকদিন যাবত কথা বলা হয়ে ওঠেনি আপনার। এছাড়া চাইলে বন্ধুদের সাথে বইরে এক পাক ঘুরেও আসতে পারেন। খ. হাতের কাছেই আপনার পছন্দের কাজের আনুষাঙ্গিক রাখুন। এই যেমন- ছবি আঁকতে ভালোবাসলে সাথে রাখুন পেন্সিল, রঙ আর কাগজ। যখনই বিরক্ত লাগবে করতে থাকুন নিজের পছন্দের কাজকে আর ব্যস্ত করে ফেলুন নিজেকে। মানসিক চাপ থেকে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ : অফিসের অতিরিক্ত কাজের চাপ বা অন্য কোন চাপ যদি মানসিকভাবে অশান্ত করে ফেলে আপনাকে সেক্ষেত্রে খুব স্বাভাবিক যে আপনি সেই চাপটা কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করবেন অন্যকিছু করার। অনেকেই এক্ষেত্রে বেছে নেন খাবার খাওয়াকে। তবে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে আর মানসিক চাপের সময়ে সৃষ্টি হওয়া ক্ষুধাকে পাকাপাকিভাবে মিটিয়ে ফেলতে এই কাজগুলো করুন। ক. নিজের পেটকে সবসময় ভরা রাখুন। কেবল মানসিক চাপই আপনাকে ক্ষুধার অনুভূতি এনে দিতে পারেনা। ক্ষুধার অনুভূতিও মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তাই নিজের দিনের তিন বেলার খাবার ঠিক সময়ে খেয়ে নিন। সেইসাথে মাঝে মাঝেই স্বাস্থ্যকর কিছু খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। একটু হালকা কিছু। যাতে করে পেট ভরা থাকে। খ. নিজেকে এই সময় একটু স্থির রাখুন। চোখ দুটো বুজে নিজেকে বোঝান যে, ক্ষুধা আপনাকে নয়, বরং আপনিই ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করেন। এছাড়াও এই অযাচিত ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যস্ত থাকুন অন্য কোন কাজে। ক্লান্তির সময় অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ : খুব ক্লান্ত হয়ে পড়লেই ক্ষুধা বেড়ে যায় আপনার? এক্ষেত্রে নিজের বাসায় কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার রাখুন। কারণ, ক্লান্ত মন ও মস্তিষ্ক যখন এটা বুঝতে পারবে যে খাবার বাসাতেই আছে তখন তার ক্ষুধার অনুভূতি একটু হলেও কমে যাবে। এছাড়া একটা খাবার তালিকা তৈরি করুন। আর সেই তালিকার সাথেই একদম আটকে থাকুন সবসময়। আবেগজনিত কারণে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ : এটা খুব অহরহই ঘটে থাকে যে, কারো কাছ থেকে কষ্ট পেলে, অভিমান করলে, নিজেকে শান্ত করতে, আবেগ চাপা দিয়ে রাখতে খাবারের সাহায্য নেন অনেকেই। তবে এটা না করে বরং সেই মানুষ ও ঘটনাগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন আপনি। যাদের উপস্থিতিতে আবেগের শিকার হন আপনি আর খাবারের পরিমাণ বেড়ে যায় আপনার। এড়িয়ে চলুন তাদেরকে কিংবা সরাসরি নিজের সমস্যাটিকে নিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন। প্রতিবার ক্ষুধা লাগলে নিজেকে প্রশ্ন করুন- আমার কি ক্ষুধা লেগেছে, নাকি আমি আবেগের বশবর্তী হয়েছি? উত্তরই পথ দেখাবে আপনাকে।

চুল লম্বা ঘন করার ৫ কার্যকর হেয়ার প্যাক

লম্বা, ঘন কালো চুল সব মেয়েদের কাম্য। চুল লম্বা করার জন্য কত কিছুই না করা হয়। ব্যবহার করা হয় কত শ্যাম্পু, করা হয় হেয়ার ট্রিটমেন্ট। এত কিছু করার পরও পাওয়া যায় না কাঙ্ক্ষিত সেই লম্বা চুল। পুষ্টিকর খাবার, নিয়মতান্ত্রিক জীবন আর চুলে কিছু পুষ্টিকর প্যাকের ব্যবহার আপনাকে দিতে পারে লম্বা ঘন কালো চুল। আসুন আজ এমন কিছু হেয়ার প্যাকের কথা জেনে নেয়া যাক। ডিমের প্যাক : চুলের গোড়া মজবুত করে চুল ঘন করতে প্রয়োজন প্রোটিনের। ডিম প্রোটিনের অন্যতম উৎস। একটি বা দুটি ডিম (চুলের লম্বা অনুযায়ী) ভালো করে বিট করে নিন। এটি চুলে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন। এই প্রোটিন প্যাকটি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করুন। এছাড়া ডিমের কুসুম, তেল এবং দুই টেবিল চামচ পানি ভাল করে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এটি মাথার তুলাতে ম্যাসাজ করে লাগান। এই প্যাকটিও চুল লম্বা করতে সাহায্য করবে। পেঁয়াজের রস : দুটি পেঁয়াজ খোসা ছাড়িয়ে কুচি করে নিন। পেঁয়াজ কুচি ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে রস করুন। এটি মাথার তালুতে ম্যাসাজ করে লাগান। ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন। ভাল ফল পেতে সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করতে পারেন। মেথি : দুই-তিন টেবিল চামচ মেথি পানিতে ১০ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। তারপর এটি বেটে পেস্ট করে নিন। এর সাথে দুই চা চামচ নারকেল দুধ মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাকটি চুলে লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। কুসুম গরম পানি দিয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন। এছাড়া সারারাত মেথি ভেজানো পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে পারেন। এটি চুলের খুশকি দূর করে প্রাকৃতিক শ্যাম্পুর কাজ করবে। সপ্তাহে দুইবার মেথির প্যাক ব্যবহার করুন। আমলকি : এক টেবিল চামচ আমলকির গুঁড়ো, দুই টেবিল চামচ নারকেল তেল চুলায় জ্বাল দিন। কিছুটা গরম হয়ে আসলে এটি চুলে ম্যাসাজ করে লাগান। সারারাত এভাবে থাকুন। পরেরদিন শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন। এছাড়া এক-চতুর্থাংশ গরম পানি এবং আধা কাপ আমলকীর গুঁড়ো মিশিয়ে ১০ মিনিট রাখুন। তারপর পেস্টটি মাথায় ভাল করে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। তারপরের দিন শ্যাম্পু করুন। এটি সপ্তাহে একবার করুন। অ্যালোভেরা জেল : অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেল বের করে মাথার তালুতে ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিন। এটি চুলে ৩০ মিনিট রাখুন। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি নিয়মিত সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন। এছাড়া দুই চা চামচ নারকেল দুধ এবং অ্যালোভেরা জেলের সাথে মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করতে পারেন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটি সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করুন। টিপস ১. প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি পরিমাণে রাখুন। ২. দিনে দুইবার এক থেকে দুই মিনিট চুল ব্রাশ করুন। এটি মাথার তালুতে রক্ত চলাচল সচল রাখতে সাহায্য করবে। ৩. শ্যাম্পু করার সময় মাথার তালু আলতো হাতে ম্যাসাজ করুন। ৪. মাথার তালুতে নিয়মিত কুসুম গরম তেল ম্যাসাজ করে লাগান।

জীবনে একবার চুল কাটেন চীনের মহিলারা

মেয়েদের চুল একটা আলাদা আকর্ষণের বিষয়। চুলের একবার ওলট পালটেই কত পুরুষের যে মাথা বনবন করেছে তার ইয়ত্তা নেই। কিন্তু চিনের এই প্রজাতির মহিলারা চুল নিয়ে বেশী চুলোচুলি একদম পছন্দ করেন না। কেটেকুটে কোন বিশেষ ছাঁট দেওয়া তো অনেক দূরের কথা। এদের কাছে চুলের ধর্ম শুধুই বেড়ে যাওয়া। আসলে সারা জীবনে মাত্র একবারই চুল কাটেন এই চিনা মহিলারা। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই ঘটনা। দু’হাজার বছর ধরে চীনের গুয়াংসি প্রদেশের হুয়ানগ্লো গ্রামে চলে আসছে এই চুল না কাটার প্রথা। গ্রামের ইয়াও জনগোষ্ঠীর সব মহিলারাই কোনদিন নাকি চুল কাটেনি না। তাদের নিয়মে বলা আছে ১৮ বছর বয়সে বয়সে একবার চুল কাটতে পারবে। ওই একবারই ব্যস। শত ঝামেলাতেও কাটা যাবে না চুল। স্বাভাবিকভাবে চুল তাই নিজের আপন খেয়ালে বেড়েই চলে। পাশাপাশি এটাও জেনে নিন ইয়াও মহিলাদের চুল সতেজ রাখার জন্যও কোন তেল লাগে না। লাগে না কোন শ্যাম্পু বা কন্ডিশনার। চুল ভালো পদ্ধতিটিও বেশ অভিনব কায়দার। বয়ে চলা নদীর জলে চুল ভালো করে ধুয়ে নেন। তাতেই নাকি সব ধুলো ,ময়লা ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যায়। জল দিয়েই চলে নিয়মিত চুলের পরিচর্যা। ইতমধ্যেই সাত ফুট লম্বা চুলের রেকর্ড করেছেন এক মহিলা। এছাড়া প্রায় ৬০ জনের চুল তিন ফুট পর্যন্ত লম্বা। এই এতো বিশাল চুলবাহার নিয়েই দৈনন্দিন কাজকর্মও করেন প্রত্যেকে। সত্যি বলতেই হচ্ছে চুল দিয়ে যায় চেনা

রেসিপি : খেজুরের চাটনি

বাঙালির পাতে চাটনি না হলে চলে না। আম, আনারস, টোম্যাটো, কুল, পেঁপে, চালতা, জলপাই, আমড়া সব কিছুর চাটনিই বাঙালি বানায়। তবে খেজুর, আমসত্ত্ব, কিসমিস দিয়ে চাটনির স্বাদই আলাদা। আজই শিখে নিন রেসিপি-
 
Support : Creating Website | BJ Template | BJ Template
Copyright © 2011. Jibon Red Theme - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by BJ Template
Proudly powered by Blogger